প্রিয় পাঠকবৃন্দ, আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই আল্লাহ ও তার প্রিয়তম হাবিবের রহমতে ভালো আছেন। আজকে এই পোস্টে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব শবে বরাত কি? শবে বরাত কেন পালন করা হয়, শবে বরাত কি বিদআত বা পবিত্র কুরআন ও হাদিস শরীফের আলোকে পবিত্র শবে বরাত।
শবে বরাত বা লাইলাতুল বরাত মুসলিম উম্মার নিকট তাৎপর্যময় একটি রাত। এই শবে বরাতের বা লাইলাতুল বরাত রাতে মুসলিমরা সারারাত জেগে নফল ইবাদত করেন, পবিত্র কোরআন শরীফ তেলাওয়াত করেন কবর ও মাজার শরীফ জিয়ারত করেন, আল্লাহর রাসূলের প্রতি সালাতুস সালাম প্রেরণ করেন।
শবে বরাতের রাতটি অনেক আলোকিত থাকে ও প্রত্যেক এলাকার মসজিদগুলো মানুষে ভরপুর থাকে এবং রাস্তাঘাটে এক ধরনের আমেজ বিরাজ করে।
প্রিয় বন্ধুরা এই পোস্টে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরবো শবে বরাত কি, শবে বরাত কেন পালন করা হয়? সবাই মনোযোগ দিয়ে পড়লে আশা করি শবে বরাত সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্র : শবে বরাত কি? কোরআন ও হাদিস শরীফের আলোকে শবে বরাত
শবে বরাত কি:
যদি একেবারে সাধারণভাবে বলি তাহলে বলবো শবে বরাত হলো মুসলিমদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদতের রাত। এই রাতে সবাই নামাজ পড়ে কোরআন তেলাওয়াত করে দরুদ শরীফ পড়ে এবং মোনাজাত করার আগে আল্লাহর রাসূলকে সালাম জানাই।
এছাড়া আত্মীয়-স্বজনদের কবর জিয়ারত করে এবং আল্লাহর অলিদের মাজার শরীফ সমূহ জিয়ারত করে এবং সর্বোপরি আল্লাহর দরবারে কান্নাকাটি করে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। কিন্তু শবে বরাতের শাব্দিক অর্থ যদি করা হয় তাহলে শবে বরাত হলো ফারসি শব্দ যাকে আরবিতে লাইলাতুল বরাত বলা হয়। এটি হিজরী মাস সাবানের 14 ও 15 তারিখের মধ্যবর্তী রাত। তবে বিভিন্ন উপমহাদেশ ভেদে এই দিবসটিকে ভিন্ন ভিন্ন নামে নামকরণ করা হয়েছে। এই রাতে আল্লাহ তার বান্দাদের ক্ষমা করেন। ইসলামের শত্রু চরম শিয়াপন্থী রা এই দিবসকে ব্যঙ্গ বিদ্রুপ করে পালন করেন।
শবে বরাত সম্পর্কে কোরআন হাদিসের আলোচনা:
ফার্সি শব্দ শবে বরাত বা আরবি লাইলাতুল বরাত এ ধরনের কোন শব্দ সরাসরি কোরআন ও হাদিস শরীফে নেই। তবে নামাজ রোজা এই শব্দগুলো কোরআন ও হাদিস শরীফে সরাসরি উল্লেখ নেই। যেমন আপনি যদি বলেন পানি শব্দ কোরআনে নেই, তাই পানি বলা যাবে না। তাহলে এটা হবে আপনার মূর্খতা। কেননা পানি বাংলা শব্দ কোরআনে যাকে মাউন বলা হয়েছে। একইভাবে রসায়নে পানিকে H2O বলা হয় ।
এখন মূল কথা হলো তাহলে কোরআনের ভাষায় শবে বরাতকে কি নামে নামকরণ করা হয়েছে।
খুব মনোযোগ সহকারে পড়ুন :
পবিত্র কোরআন শরীফে শবে বরাতকে লাইলাতুল মুবারকা বলা হয়েছে যা কুরআনের সূরা আদ দোকানের 3 নং আয়াত শরীফে বিদ্যমান। আয়াত শরীফ টি হল ইন্না আনযালনাহু ফি লাইলাতিন মুবারাকাতি ইন্নাকুন্না মুনজিরিন। এই আয়াতকে মুফাসসিরগণ আউলিয়া কেরামগন শবে বরাত বুঝিয়েছেন। কেউ কেউ তো বলেই ফেলেন এই একটা আয়াত মাত্র, একটি আয়াত দিয়ে শবে বরাত প্রমাণ হয় না। যারা এই ধরনের কথা বলেন তাদের উদ্দেশ্যে বলবো, আপনার নিকট এই কোরআন মাজীদ মানুষের তৈরি কোন বই মনে হয়? সবার লেখায় ভুল থাকতে পারে একমাত্র কুরআনে ভুল নেই।
তাই একটা বিষয়ের জন্য একটি শব্দ ও যথেষ্ট। এখনতো কুরআনের অনেক তাফসীর ও বাংলা অনুবাদ রয়েছে। এক এক অনুবাদে এক এক তাফসীরে এক এক ধরনের লেখা।
আপনি কার কথা বিশ্বাস করবেন, এসব কারণে মানুষ ধোঁকায় পড়ে যায়। তাই আমি বলবো আপনার কমনসেন্স কাজে লাগান।
আপনাকে চিন্তা করতে হবে আল্লাহর রাসুলের পরে আমি আপনি পর্যন্ত ইসলাম কিভাবে আসলো। আমাদের বাংলাদেশে কারা ইসলাম এনেছিল। আপনি ইতিহাস দেখেন, ভারতীয় উপমহাদেশে কিভাবে ইসলামের সূচনা হয়েছে, বাংলাদেশে কিভাবে ইসলাম এসেছে। এসব ইতিহাস পড়লে বুঝতে পারবেন।
অনেকে বলবে ইতিহাস দেখার দরকার নাই কোরআন হাদিস দেখলে হবে। আমার কথা হলো যেখানে আপনি আমি আরবি ব্যাকরণ বুঝিনা সেখানে আপনি আমি কোরআন হাদিস কিভাবে বুঝবো। শুধু এই যুগ না প্রত্যেক যুগেই বাতিলরা ইসলামের ছদ্মবেশে কোরআন হাদিসের অপব্যাখ্যা করে আর মানুষ এসব পড়ে পড়ে ঈমান হারা হয়ে যায়।
কেননা পবিত্র কোরআন মাজীদে আমাদেরকে সতর্ক করে বলা হয়েছে, সূরা বাকারা তে রয়েছে কোরআন শরীফে দুই ধরনের আয়াত আছে, একটা হল মুহকামাত অন্যটি হলো মুতাশাবিয়াত। অর্থাৎ একটি স্পষ্ট আয়াত, যা শাব্দিক অর্থে বুজা যায়, অন্যটি অস্পষ্ট , যে আয়াত শরীফগুলো শুধু পড়ে যেতে হবে, কিন্তু অনুবাদ করা যাবেনা। যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে তারা এই অস্পষ্ট আয়াত নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াবে।
আবার বলা হয়েছে এই কুরআনের আয়াতসমূহের সঠিক অর্থ করে মানুষ পথ পাবে, আবার অপব্যাখ্যা করে মানুষ পথভ্রষ্ট হবে। তাই বাজার থেকে বাংলা কোরআন কিনে পড়লেও সতর্ক থাকতে হবে। মূলত আমাদেরকে বুঝতে হবে এই সময় পর্যন্ত ইসলাম কাদের মাধ্যমে আসছে। তাদের তাফসীর, বাংলা অনুবাদ কোরআন পড়তে হবে। তাহলে সঠিক ইসলাম বুঝা যাবে।
আল্লাহর রাসূলের পরে রাসুলের আহলে বায়াত মা ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা, মাওলায়ে আলা হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু, ইমামে আকবর ইমাম হাসান রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু, ইমামে আকবর ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু, ওনাদের পরে ইমামের যুগ শুরু হয়। ইমামদের পরে আল্লাহর অলিদের যুগ শুরু হয়। তবে সতর্ক থাকতে হবে বর্তমানে আল্লাহর অলি নামে দুই একজন ছাড়া বাকি প্রায় সবাই ভন্ড দালাল। তারা নিজেদেরকে আওলাদে রাসুল দাবি করে, কিন্তু তারা বাতেলের দালালি করে, তারা নাস্তিকদের সাথে আতাআত করে আরাম আয়েশের জীবন যাপন করে। তাদের ধান্দা হলো মুরিদ করা আর মুরিদ থেকে গুরু মহিষ ,টাকা পয়সা ধান্দা করা।
এধরনের ভন্ড পীরের কাছে মুরিদ না হয়ে কুত্তার মুরিদ হলে অন্তত ঈমান নষ্ট হবেনা। তাই এই মুহূর্তে একা থাকাই ভালো এবং আল্লাহর দরবারে সঠিক পথের সন্ধান চাওয়া। যুগে যুগে ইমাম বৃন্দ এবং আউলিয়ায়ে কেরাম গন শবে বরাত পালন করেছেন তাই আমাদেরকেও এই দিবস পালন করতে হবে।
শবে বরাত সম্পর্কে হাদিস শরিফে অনেক হাদিস মোবারক রয়েছে:
তারমধ্যে একটি হাদিস শরীফ হলো, হাদিস শরীফটি উম্মুল মুমিনিন আম্মাজান হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা থেকে বর্ণিত, আম্মাজান বলেন, একদিন আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, শাবান মাসের মধ্যবর্তী রাতের ফজিলত ও বুজুর্গী সম্পর্কে আমি জানি কিনা, তখন আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ ইয়া হাবিবাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, এই রাতের বুজুর্গী কি? তখন আল্লাহর হাবিব রাহমাতাল্লিল আলামিন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, এটি এমন এক পূর্ণময় রাত যে রাতে আল্লাহ তার বান্দাদের ক্ষমা করেন।
এই রাতে আগামী এক বছরের আদম সন্তান যারা দুনিয়াতে আসবে তাদের নাম লিপিবদ্ধ করা হয়। এবং যারা দুনিয়া থেকে বিদায় নিবেন তাদের নাম ও লিপিবদ্ধ করা হয়। এছাড়া আগামী বছরের জন্য মানুষের রিজিক নির্ধারণ করা হয়। তখন মা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা বলেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ, হে আল্লাহর রাসূল, আল্লাহর রহমত ছাড়া কেউ জান্নাতে যেতে পারবে কি? তখন আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, কাউকে তার আমল জাহান্নাম থেকে বাঁচাতে পারবে না এবং জান্নাত দিতে পারবে না, একমাত্র দয়াময় আল্লাহর রহমত ছাড়া সূত্র মিশকাত শরীফ ১১৫ পৃষ্ঠা।
শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত তথা পবিত্র শবে বরাত নিয়ে খলিফাতুর রাসূল সিদ্দিকে আকবর হযরত আবু বকর সিদ্দীক রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু, ওসমান গনি জিন্নুরাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু ও মাওলা আলা হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু সহ অনেক সাহাবায়ে কেরামগণ হাদীস শরীফ বর্ণনা করেছেন। তার মধ্য থেকে মাওলা আলা হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত হাদিস শরীফ টি বর্ণনা করা হলো।
মাওলায় আলা হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যখন সাবান চাঁদের মধ্যরাত হাজির হয়, তখন তোমরা দিনে রোজা রাখ এবং রাতে ইবাদত করো। এই রাতে দয়াময় আল্লাহ এক বিশেষ নিয়মে বান্দার নিকট এসে বলতে থাকেন, হে আমার বান্দারা তোমাদের মধ্যে কে কষ্টে আছো ,আমার কাছে বলো, আমি তোমাদের কষ্ট দূর করে দিব। তোমাদের মধ্যে কে গুনাগার আছো, ক্ষমা চাও, আমি তোমাদের গুনাহ ক্ষমা করে দিব। তোমাদের মধ্যে কে বিপদগ্রস্ত আছো, আমি দয়াময় রব তোমাদের নাজাত দান করবো।
তোমাদের মধ্যে কে রিজিক চাও, আমি তোমাদের রিজিক বাড়িয়ে দিব। এভাবে ফজর পর্যন্ত দয়াময় আল্লাহ বান্দাদের ডাকতে থাকে। সুবহানাল্লাহ ওয়া রাসুলিহিল কারিম। সূত্র মিশকাতুল মাসাবিহ, অধ্যায়ের নাম বাবু ক্বিয়ামী সাহরে রমদানা ১১৫ নং পৃষ্ঠা হাদিস শরীফ নং ১১৪০। ইবনে মাজাহ শরীফ, অধ্যায়ের নাম বাবু মাজাআ ফি লাইলাতিন নিসফি মিন শাবান, হাদিস শরীফ নং ১৩৮৮
শবে বরাত নিয়ে আল্লামা ইমাম হায়াতের বাণীঃ
পবিত্র শবে বরাত নিয়ে বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ও বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লবের প্রবর্তক আল্লামা ইমাম হায়াতের একটি ক্ষুদ্র লেখা এখানে প্রকাশ করা হলো:
حمٓ(1)
وَٱلْكِتَـٰبِ ٱلْمُبِينِ(2)
إِنَّآ أَنزَلْنَـٰهُ فِى لَيْلَةٍ مُّبَـٰرَكَةٍ إِنَّا كُنَّا مُنذِرِينَ(3)
فِيهَا يُفْرَقُ كُلُّ أَمْرٍ حَكِيمٍ(4)
رَحْمَةً مِّن رَّبِّكَ إِنَّهُ هُوَ ٱلسَّمِيعُ ٱلْعَلِيمُ(6)
শবে বরাত সংক্রান্ত সরাসরি সুরা সুরা দোখান শরীফের শুরুতে আল্লাহতাআলা হামীম নাম মোবারকের মাধ্যমে প্রথমে তাঁর সকল রহমতের কেন্দ্র তাঁর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে স্মরণ ও অতঃপর কোরআনুল করীমের স্মরণ করেছেন। অতঃপর তৃতীয় আয়াতে আল্লাহতাআলা এই রজনীকে লাইলাতিম মুবারাকা বরকতময় কল্যাণময় রজনী উল্লেখ করেছেন, এরপর চতুর্থ আয়াত শরীফে আমরিন হাকীম বা আদেশ নাজিল ও ষষ্ঠ আয়াত শরীফে রাহমাতাম মির রাব্বিকা অর্থাৎ বিশেষ রহমত নাজিলের উল্লেখ করেছেন।
অতএব কোরআনুল করীমের নির্দেশনা মোতাবেক শবে বরাতের মূল বিষয় পাঁচটিঃ
* প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
* কোরআনুল করীম
* বরকতময় কল্যাণময় রজনী
* আদেশ
* দয়াময় আল্লাহতাআলার পক্ষ থেকে বিশেষ রহমত
হাদিস শরীফের সমস্ত কিতাবে শবে বরাতের আরো একটি মহান বিষয়ের উল্লেখ রয়েছে- মাগফিরাত বা আল্লাহতাআলার অশেষ ক্ষমা, যার পূর্বশর্ত ঈমান। অতএব কোরআনুল করীমের ভিত্তিতে প্রমাণিত হলো, সকল বরাতের উৎস আল্লাহতাআলার হাবীব রাহমাতাল্লিল আলামীন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হয়ে যাওয়া।
দোজাহানের সকল বরাতের পথ কোরআনুল করীমের নির্দেশিত পথ ও প্রক্রিয়া তথা সত্য- জ্ঞান- ন্যায়- নিরাপত্তা- রিজিক- সুবিচার- অধিকার মানবতার জীবনব্যবস্থা খেলাফতে ইনসানিয়াত (representative authority of life & humanity beyond any discrimination, flow of truth & wealth, structure of right & freedom, state and world of peace-safety & universal humanity under light of divine values; given by beloved holy Rasul, the source of all blessing-love-humanity)।
শবে বরাত অস্বীকার কোরআনুল করীম অস্বীকার।
==================================
ইসলামের প্রকৃত ধারার গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও একুশে পদকপ্রাপ্ত. বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেমে দ্বীন, ইমামে আহলে সুন্নাত, ওস্তাজুল ওলামা, শায়খুল হাদিস, মুর্শেদে হাক্কানী, ওলীয়ে রাব্বানী -হজরত আল্লামা সৈয়দ সাইফুর রহমান নিজামী শাহ,
(ইসলামের মূল ধারা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের প্রকৃত ধারার এ যুগের পূণরূজ্জীবনকারী এবং বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ও বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লবের প্রবর্তক)
- সৈয়দ আল্লামা ইমাম হায়াত আলাইহি রাহমা
শবে বরাত নিয়ে আরো অনেক হাদিস শরীফ রয়েছে, সবগুলো এক পোস্টে উল্লেখ করা সময় সাপেক্ষ, তাই আজকের পোস্ট এখানে শেষ হলো। সবাই ভালো থাকুন, ফি আমানিল্লাহ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url