ঠাডা কি - ঠাডা কেন পরে - ঠাডা ইংরেজি
ঠাডা কি? আপনারা এ সম্পর্কে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে
আপনারা এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেল
থেকে ঠাডা কেন পরে এই বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
আজকের এই আর্টিকেলটি আমাদের সকলের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
কারণ এই ঠাডা বা বজ্রপাত সম্পর্কে আমাদের সকলেরই ধারণা থাকতে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ঠাডা কেন পরে
ঠাডা কি
ঠাডা কি? আমরা অনেকেই এই সম্পর্কে জানিনা। আবার আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছে যারা
ঠাডা কি এই সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে থাকেন। আজকের এই আর্টিকেলটি মূলত তাদের জন্যই
লেখা। ঠাডা একে বলা হয়ে থাকে বজ্রপাত। অর্থাৎ আকাশে প্রচন্ড আওয়াজ করে যে
শব্দগুলো হয় এবং আলোর ঝাপটা এসে চোখে লাগে একেই মূলত ঠাডা বা বজ্রপাত বলা হয়ে
থাকে। আরো সহজ ভাবে বলতে গেলে অনেকে ঠাডা কে বাজ পড়া নামে অভিহিত করে থাকে।
আরো পড়ুনঃ রাতের বেলা কুকুর ডাকে কেন
ঠাডা বা বজ্রপাত সব সময় দেখা যায় না। শুধুমাত্র বর্ষাকালে যখন প্রচন্ড বৃষ্টি
এবং ঝড় হয় তখন মূলত এই বজ্রপাত তথা ঠাডা হতে দেখা যায়। এই বজ্রপাত যেমন আমাদের
উপকারে আসে তেমনি এই ঠাডা পড়ে মানুষের মৃত্যুও হতে পারে। বজ্রপাতে মৃত্যুর ঘটনা
প্রতি বছর অনেক ঘটে থাকে। তাহলে এখন নিশ্চয়ই ঠাডা কি জানতে পেরেছেন। এতক্ষন
আপনাদের সাথে এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে ঠাডা কি এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত
বোঝানোর চেষ্টা করেছি। আশা করছি আপনারা বিষয়টি বুঝেছেন।
ঠাডা কেন পরে
ঠাডা কেন পরে এখন আমরা এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেব। আমাদের মাঝে অনেকেই
রয়েছে যারা ঠাডা কেন পরে এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানেনা। এই আর্টিকেলটি
পড়লে আপনারা ঠাডা কেন পরে এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পাবেন। তাহলে চলুন
আজকের আলোচনা শুরু করা যাক। বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চল থেকে আসা গরম উত্তাপ এবং
উত্তর অঞ্চল থেকে আসা ঠান্ডা বাতাস একত্রিত হয়ে অস্থিতিশীল আবহাওয়ার সৃষ্টি করে
এবং বজ্র মেঘের সৃষ্টি হয়।
যার ফলে ঠাডা পড়ে। মূলত একটি মেঘের সাথে আরেকটি মেঘের ঘর্ষণের ফলে প্রচন্ড
শব্দের সৃষ্টি হয় এবং আলোর মতো একটি জিনিস এসে আমাদের চোখে পড়ে। এটি মূলত ঠাডা
নামে পরিচিত। তাহলে বোঝা যাচ্ছে যে দুটি মেঘ একে অপরের ঘর্ষণের ফলে মূলত ঠাডা বা
বজ্রপাত পড়ে থাকে। এই বজ্রপাতের সময় উচ্চ ভোল্টের কারেন্ট সৃষ্টি হয়। যার ফলে
এটি মানুষের শরীরে স্পৃষ্ট হলে মানুষ মারা যায়। আবার বাংলাদেশ বজ্রপাত তথা ঠাডা
পড়ার অন্যতম কারণ হলো ভৌগোলিক অবস্থান।
একদিকে রয়েছে বঙ্গোপসাগর অন্যদিকে রয়েছে ভারত মহাসাগর। সেখান থেকে আসছে গরম এবং
আদ্র বাতাস। আবার উত্তরে রয়েছে হিমালয় পর্বত যেখান থেকে বয়ে আসে ঠান্ডা
আবহাওয়া। মূলত এই দুই রকম আবহাওয়া একত্রিত হয়ে এবং মেঘের ধর্ষণের ফলে সৃষ্টি
হয় বজ্রপাত তথা ঠাডা। মূলত উপরোক্ত এই কারণগুলোর কারণেই ঠাডা পড়ে। আশা করছি
এতক্ষণের আলোচনা থেকে ঠাডা কেন পরে এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
ঠাডা ইংরেজি
ঠাডা ইংরেজি কি আমরা অনেকেই এই সম্পর্কে প্রশ্ন করে থাকি। আজকের এই আর্টিকেলটি
পড়লে আপনারা এ বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আজকের আলোচনা
শুরু করা যাক। ঠাডা শব্দকে বজ্রপাত বা বাজ পড়া ইত্যাদি নামে অভিহিত করা হয়ে
থাকে। বজ্রপাতকে গ্রামীণ ভাষায় ঠাডা বলা হয়ে থাকে। ঠাডা এই শব্দটি কে ইংরেজিতে
লাইটনিং (lightning) বলা হয়ে থাকে। মূলত ঠাডা এই শব্দটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে
গ্রামীণ আঞ্চলিক এলাকায়।
এর শুদ্ধ বাংলা উচ্চারণ হলো বজ্রপাত। এবং ইংরেজিতে একে লাইটনিং বলা হয়ে থাকে।
যার বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় বজ্রপাত বা ঠাডা। আশা করছি এতক্ষণের আলোচনা থেকে
আপনি ঠাডা ইংরেজি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
বজ্রপাতের কারণ
বজ্রপাতের কারণ নিয়ে এখন আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। বজ্রপাত হলো তো বিভিন্ন
কারণে হয়ে থাকে। এই কারণগুলো সম্পর্কে আমাদের বিস্তারিত জেনে থাকা প্রয়োজন।
যেটা আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা বিস্তারিত জানতে পারবেন। বজ্রপাত
নিঃসন্দেহে প্রকৃতির একটি মনমুগ্ধকর ভয়ংকর সুন্দর একটি রূপ। এই বজ্রপাত আপনি
সবসময়ই চাইলেই দেখতে পারবেন না। মূলত বর্ষাকালে যখন প্রচন্ড বৃষ্টি এবং ঝড় হয়
তখন এই বজ্রপাত দেখা যায়।
মূলত মেঘের ধর্ষণের ফলে বজ্রপাত সৃষ্টি হয়ে থাকে। এক দিকের শীতল আবহাওয়া এবং
আরেক দিকের গরম আবহাওয়া যখন একত্রে মিলিত হয় তখন আকাশের মেঘের সাথে ঘর্ষণের ফলে
এক ধরনের প্রকট শব্দের সৃষ্টি হয়। যার কারণে সৃষ্টি হয় বজ্রপাত। বাংলাদেশে
ভৌগোলিকগত অবস্থানের কারণে মূলত এ বজ্রপাত সৃষ্টি হয়ে থাকে। পৃথিবীর প্রায় সব
দেশেই কম বেশি বজ্রপাত সৃষ্টি হয়ে থাকে। যখন আকাশে প্রচন্ড মেঘ সৃষ্টি হয় তখন
মূলত একদিকের মেঘ অন্যদিকে সরে যেতে থাকে।
এই দুই দিক থেকে মেঘ যখন একত্রিত হয় তখন মূলত বজ্রপাত সৃষ্টি হয়। মূলত মেঘের এই
ঘর্ষণের কারণেই বজ্রপাত সৃষ্টি হয়ে থাকে। এতক্ষণ আপনাদের সাথে বজ্রপাতের কারণ
সম্পর্কে বিস্তারিত আলাপ আলোচনা করলাম। আশা করছি আপনারা বিষয়টি বুঝেছেন।
বজ্রপাত কেন হয়
বজ্রপাত কেন হয় এখন আমরা এই বিষয়ে বিস্তারিত জানব। আপনারা ইতিমধ্যে বজ্রপাতের
বিভিন্ন কারণ সম্পর্কে জেনে এসেছেন। এখন বজ্রপাত কেন হয়ে থাকে এই বিষয়ে
বিস্তারিত জানবেন। যখন আকাশের মেঘ এবং ভূমির মধ্যে চার্জের পার্থক্য অনেকটা বেশি
হয়ে যায় তখন আকাশের দিকে প্রকট শব্দের সৃষ্টি হয়। তার সাথে আলোর ঝাপটা আমাদের
চোখে এসে পড়ে। একেই মূলত বজ্রপাত নামে অভিহিত করা হয়।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুক পেজ প্রমোট করার নিয়ম
বজ্রপাত হলো মূলত বিদ্যুতের আকস্মিক একটি নিঃসরণ যা মেঘের ঘর্ষণের ফলে সৃষ্টি
হয়ে থাকে। বজ্রপাত সৃষ্টি হয়ে থাকে মূলত ঠান্ডা এবং গরম এই দুই আবহাওয়া
একত্রিত হয়ে মেঘে ঘর্ষণ লাগার ফলে। এটি যখন মেঘে ঘর্ষণ লাগে তখন প্রকট একটি শব্দ
সৃষ্টি হয় যাকে আমরা বজ্রপাত বলে থাকি। মূলত এজন্যই বজ্রপাত সৃষ্টি হয়ে থাকে।
আশা করছি এতক্ষণের আলোচনা থেকে আপনি বজ্রপাত কেন হয় এই বিষয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট
ধারণা পেয়েছেন।
বজ্রপাতের উপকারিতা
বজ্রপাতের উপকারিতা সম্পর্কে এখন আমাদের আলোচনার বিষয়। আমাদের মাঝে অনেকেই
রয়েছে যারা বজ্রপাত যে আমাদের জন্য উপকার এ বিষয়টি সম্পর্কে জানেনা। আজকের এই
আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা এই বিষয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাবেন। তাহলে চলুন
বজ্রপাতের বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে জেনে আসা যাক। বজ্রপাতের ফলে অক্সিজেন এবং
নাইট্রোজেন একসাথে মিলিত হয়ে নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড নামক এক ধরনের গ্যাস তৈরি
করে।
যা আমাদের মাটির জন্য খুবই উপকারী। এবং এই গ্যাস মাটিতে থাকলে সেই মাটিতে ফল এবং
শাকসবজি যেই আবাদই করা হোক না কেন তা অত্যন্ত ভালো হয়। আপনারা একটু খেয়াল করলেই
দেখবেন যে বছর একটু বেশি বজ্রপাত হয় সে বছর জমিতে ফসল অত্যন্ত ভালো হয়। তাহলে
বোঝা যাচ্ছে যে, বজ্রপাত আমাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আবার এই বজ্রপাতের ফলে এসিড
বৃষ্টির সৃষ্টি হয়। যে এসিড বৃষ্টি আমাদের শরীরের জন্য উপকার বয়ে আনে।
যাদের শরীরে ঘামাচি রয়েছে তারা এই বৃষ্টির পানিতে গোসল করলে ঘামাচি ভালো হয়ে
যায়। মূলত এই বজ্রপাতের জন্যই এসিড বৃষ্টির সৃষ্টি হয়। আর এই পানিতে গোসলের ফলে
আমাদের ঘামাচিও ভালো হয়ে যাচ্ছে। এটি অত্যন্ত বড় একটি উপকার। তাহলে এখন নিশ্চয়
বজ্রপাতের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
বজ্রপাত হলে কি করতে হবে
বজ্রপাত হলে কি করতে হবে এই বিষয় নিয়ে আমাদের মাঝে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে।
আমরা অনেকেই জানিনা যে বজ্রপাতের সময় কি করতে হয়। আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে
এই বিষয় সম্পর্কে আপনারা জানতে পারবেন। বজ্রপাতের সময় নিজে তো সতর্ক থাকবেনই
আবার আশেপাশের মানুষের খোঁজ খবর রাখা প্রয়োজন। এটি বজ্রপাত হলে আমাদের প্রথম
করণীয়। আবার বজ্রপাতের সময় কেউ যদি বজ্রপাতের আঘাতে আহত হয়ে যায় তবে তাকে
বিদ্যুতে শক লাগার পরে যে সেবা দেওয়া হয় সেই সেবা গুলো প্রাথমিকভাবে দেওয়া
উচিত।
তারপর প্রয়োজনের দ্রুত ডাক্তারের কাছে নিতে হবে। আবার বজ্রপাতের সময় কেউ যদি
বজ্রপাতে স্পৃষ্ট হয় তবে তার রিদিস স্পন্দন এবং শ্বাস প্রশ্বাস সাময়িকভাবে বন্ধ
হয়ে যেতে পারে। এক্ষেত্রে তার হৃদস্পন্দন এবং শ্বাস-প্রশ্বাস ফিরিয়ে আনার জন্য
চেষ্টা করতে হবে। এই কাজগুলো বজ্রপাত হলে অবশ্যই করতে হবে। সাথে সাথে আপনার
নিজেকেও অত্যন্ত সুরক্ষাযুক্ত জায়গায় থাকতে হবে। এই কাজগুলো অবশ্যই বজ্রপাতের
সময় করবেন। এখন তাহলে বজ্রপাত হলে কি করতে হবে তা নিশ্চয়ই জানতে পেরেছেন।
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে এখন আমাদের বিস্তারিত আলোচনার বিষয়।
মূলত বজ্রপাতকে আমরা সকলেই ভয় করে থাকি। এরই প্রেক্ষিতে আমরা বজ্রপাত থেকে রক্ষা
পাওয়ার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে জানতে চাই। যেটা আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে
আপনারা জানতে পারবেন। বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার একমাত্র উপায় হল বজ্রপাতের
সময় বাড়ির বাহিরে না যাওয়া। চেষ্টা করা বজ্রপাতের সময় ঘরের মধ্যে অবস্থান
করা।
বজ্রপাত থেকে বাঁচার জন্য বজ্রপাতের সময়টুকু অবশ্যই ঘর থেকে বের না হয় ভালো।
বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গা কিংবা মাঠে অবস্থান করবেন না। এটিও বজ্রপাত থেকে
রক্ষা পাওয়ার একটি উপায় হতে পারে। বজ্রপাতের সময় টিনের চালার নিচে অবস্থান
করবেন না। এর পাশাপাশি উঁচু গাছপালা এবং বৈদ্যুতিক খুঁটি ইত্যাদির নিচেও অবস্থান
না করাই ভালো। এই কাজগুলো করলে বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।
বজ্রপাতের সময় আপনি যদি গাড়ির মধ্যে অবস্থান করেন তবে গাড়ির ধাতব অংশের সাথে
নিজের শরীরকে স্পর্শ করবেন না। বজ্রপাতের সময় মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ কিংবা
কম্পিউটার এবং টেলিভিশন ইত্যাদি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। উপরে যে বিষয়গুলো
আলোচনা করা হলো তার সবগুলোই বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়। আশা করছি আপনারা
বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।
বজ্রপাতের সময় কি করা উচিত নয়
বজ্রপাতের সময় কি করা উচিত নয় এখন আমরা এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। আমাদের
মাঝে অনেকেই রয়েছে যারা বজ্রপাতের সময় কি করতে হয় এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত
জানেনা। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
বজ্রপাতের সময় যে কাজগুলো করা অবশ্যই উচিত নয় তা হল খোলা মাঠে অবস্থান করা।
যারা কৃষি কাজ করেন এবং মাঠে-ঘাটে কাজ করেন তারা অবশ্যই বজ্রপাতের সময় বাড়িতে
ফিরে আসবেন।
কারণ বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গায় থাকা উচিত নয়। আবার আপনি যদি কোন ধাতব বস্তু
স্পর্শ করে থাকেন তবে বজ্রপাতের সময় অবশ্যই তাই স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। যদি
বজ্রপাতের সময় আপনি গাড়ি ড্রাইভ করেন তবে অবশ্যই গাড়ি থামিয়ে গাড়ির ধাতব
বস্তু স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকবেন। সবচেয়ে ভালো হবে গাড়ি থামিয়ে ভালো একটি
জায়গায় অবস্থান নিলে। আবার আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা বজ্রপাতের সময়
জানালা দিয়ে উঁকি ঝুঁকি মারে দেখার জন্য।
এই কাজটিও থেকে বিরত থাকবেন। এতক্ষণ আপনাদের সাথে বজ্রপাতের সময় কি করা উচিত নয়
এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলাপ আলোচনা করলাম। আশা করছি বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে
পেরেছেন।
শেষ কথা | ঠাডা কি
আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে ঠাডা কি? এই বিষয় সম্পর্কে নিশ্চয়ই সুস্পষ্ট ভাবে
জানতে পেরেছেন। এর সাথে সাথে ঠাডা কেন পরে? এই সম্পর্কেও একটা ধারণা হয়েছে
আপনাদের। তাহলে আশা করছি এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে এসেছে। কারণ এই
আর্টিকেলের মাধ্যমে ঠাডা তথা বজ্রপাত নিয়ে বিস্তারিত আলাপ-আলোচনা করা হয়েছে। এই
ওয়েবসাইটে নিত্য নতুন এরকম সব আপডেট খবর প্রকাশ করা হয়ে থাকে। বিষয়গুলো জানার
জন্য অবশ্যই এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করার অনুরোধ রইল।
পাশাপাশি এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার কোথাও কোন বিষয় বুঝতে অসুবিধা হয়ে থাকে
তবে অবশ্যই আমাদের তা জানাবেন। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব আপনাদের সকল সমস্যার
সমাধান করার জন্য। আর এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি এতটুকু উপকার মনে হয়ে থাকে তবে
অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধব এবং পরিচিতজনদের সঙ্গে শেয়ার করবেন। তাদেরও এই
বিষয়টি জেনে রাখা একান্ত প্রয়োজন। তাহলে আজ এ পর্যন্তই। ধন্যবাদ সবাইকে। @25155
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url