ফোন রিসেট করার উপকারিতাঃ (মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম)

“ফোন রিসেট করার উপকারিতাঃ (মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম)” এই বিষয়টি নিয়ে আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব। “ফোন রিসেট করার উপকারিতাঃ (মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম)” এই বিষয়টি সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। তাই আপনাদের কথা চিন্তা করে আজকের পোস্টে আমরা “ফোন রিসেট করার উপকারিতাঃ (মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম)” সম্পর্কে বিস্তারিত আপনাদেরকে জানাব। সবাই মনযোগ দিয়ে পড়লে বিষয়টি বুজতে পারবেন।

ফোন রিসেট করার উপকারিতাঃ (মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম)

আপনাদের জন্য আজকের পোস্টে আরও যেসকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব সেগুলো হলোঃ ( Phone reset, সেটিং রিসেট, মোবাইল ফ্যাক্টরি রিসেট, ফোন বারবার রিসেট দিলে কি হয়?, মোবাইল রিসেট দিলে কি হয়, মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম) ইত্যাদি।

পেজ সূচিপত্র : ফোন রিসেট করার উপকারিতাঃ (মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম)

  • ভূমিকাঃ ফোন রিসেট করার উপকারিতাঃ (মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম)
  • Phone reset
  • সেটিং রিসেট
  • মোবাইল ফ্যাক্টরি রিসেট
  • ফোন বারবার রিসেট দিলে কি হয়?
  • মোবাইল রিসেট দিলে কি হয়
  • মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম
  • শেষ কথাঃ ফোন রিসেট করার উপকারিতাঃ (মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম)

ভূমিকাঃ ফোন রিসেট করার উপকারিতাঃ (মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম)

আপনার ফোনটা কি আগের মতো স্মুথলি চলছে না? কিংবা অতিরিক্ত অ্যাপ নোটিফিকেশনে ভরে গেছে? কখনো কি আপনার ফোন এত ধীর হয়ে গেছে যে, আপনি কাজ করতে গিয়ে বিরক্ত হয়েছেন? আজকাল সবাই হাতে স্মার্টফোন নিয়ে ব্যস্ত। আমরা সবাই আমাদের স্মার্টফোনগুলোকে অনেক ব্যবহার করি। কিন্তু দিনের পর দিন ব্যবহার করার কারণে ফোনগুলো ধীর হয়ে যায়, হ্যাং হয়ে যায়। কখনো কি ভেবেছেন, আপনার ফোনটি আপনার জন্য কতটা কাজ করে? হয়তো আপনার ফোনটাকে একটু বিশ্রাম দিতে হবে। জানেন কি, আপনার ফোনটাকে রিসেট করলে এটি আবার নতুনের মতো চলতে শুরু করবে। শুধু একটি রিসেট আপনার ফোনের পারফরম্যান্স অনেক গুণ বাড়িয়ে দিতে পারে। 

আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সাথে শেয়ার করব ফোন রিসেট করার উপকারিতা ( Phone reset, সেটিং রিসেট, মোবাইল ফ্যাক্টরি রিসেট, ফোন বারবার রিসেট দিলে কি হয়?, মোবাইল রিসেট দিলে কি হয়, মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম ) ইত্যাদি।

Phone reset

ক্লান্ত হয়ে পড়া আপনার ফোনটিকে নতুন জীবন দিতে চান? ফোন রিসেটই হলো সেই সমাধান। এতে আপনার ফোনটি আবার নতুনের মতো চালু হবে, আরো দ্রুত কাজ করবে এবং কোনো ধরনের বাগ বা সমস্যা ছাড়াই চলবে। ফোনটি যখন হ্যাং হয়, বা ধীর চলে, তখন মনে হয় যেন তার মস্তিষ্ক পরিষ্কার করার প্রয়োজন। ফোন রিসেট করে আপনি ঠিক তাই করতে পারবেন। এতে আপনার ফোনের মেমোরি পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং ফোনটি আবার নতুনের মতো কাজ করবে।

ফোনে যদি কোনো ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ঢুকে পড়ে, তাহলে ফোন রিসেটই হলো সবচেয়ে ভালো সমাধান। এতে ফোনটি সম্পূর্ণভাবে পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং ভাইরাস থেকে মুক্ত হবে। আপনার ফোনের সেটিংসে কোনো সমস্যা হলে, ফোন রিসেট করে আপনি সেটিংসগুলো ফ্যাক্টরি রিসেট করতে পারবেন। এতে আপনার ফোনের সব সেটিংস আবার ডিফল্ট অবস্থায় চলে আসবে।

আপনার পুরোনো ফোনটি বিক্রি করার আগে অবশ্যই ফোনটি রিসেট করে নিন। এতে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য অন্য কারো হাতে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে।

সেটিং রিসেট

আপনার ফোন কখনো কখনো ধীর হয়ে যায়, হ্যাং করে বা অদ্ভুত আচরণ করে? হয়তো আপনি অনেক অ্যাপ ইনস্টল করেছেন, বা অনেক বেশি ডেটা জমিয়ে রেখেছেন। এই সমস্যাগুলোর সমাধান হতে পারে সেটিংস রিসেট করে!

কেন সেটিংস রিসেট করবেন?

1/ অনেক সময় ফোনের সেটিংস গোলমাল হয়ে যাওয়ার কারণে ফোন ধীর হয়ে যায়। সেটিংস রিসেট করে আপনি ফোনকে নতুনের মতো তোড়তোড় করে চালাতে পারবেন।

2/ কোনো অ্যাপ ইনস্টল করার পর হয়তো আপনার ফোনের সেটিংস আকস্মিকভাবে বদলে গেছে। সেটিংস রিসেট করে আপনি ফোনের ডিফল্ট সেটিংস ফিরিয়ে আনতে পারবেন।

3/ অনেক সময় ফোন হ্যাং হওয়ার কারণ হতে পারে কোনো অ্যাপের নির্দিষ্ট কোনো সমস্যা। সেটিংস রিসেট করে আপনি এই ধরনের সমস্যা সমাধান করতে পারবেন।

সেটিংস রিসেট করার আগে জানা জরুরি:

1/ সেটিংস রিসেট করার আগে অবশ্যই আপনার ফোনের গুরুত্বপূর্ণ ডেটা যেমন ফটো, ভিডিও, কন্টাক্ট ইত্যাদি ব্যাকআপ নিয়ে রাখুন।

2/ সেটিংস রিসেট করার পর আপনার গুগল অ্যাকাউন্টের ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে।

কিভাবে সেটিংস রিসেট করবেন?

আপনার ফোনের মডেল অনুযায়ী সেটিংস রিসেট করার পদ্ধতি ভিন্ন হতে পারে। সাধারণত সেটিংস মেনুতে গিয়ে রিসেট অপশন খুঁজে নিতে হয়। মনে রাখবেন: সেটিংস রিসেট করলে আপনার ফোনের সব সেটিংস ডিফল্ট অবস্থায় চলে যাবে। তাই এই পদ্ধতি অবলম্বন করার আগে ভালো করে ভেবে নিন।

সেটিংস রিসেট করার পর:

সেটিংস রিসেট করার পর আপনাকে আবার আপনার ফোনটি সেট আপ করতে হবে। আপনার ব্যাকআপ থেকে ডাটা রিস্টোর করুন এবং আপনার পছন্দের অ্যাপগুলো ইনস্টল করুন।

মোবাইল ফ্যাক্টরি রিসেট

মোবাইল ফ্যাক্টরি রিসেট

আপনার মোবাইলটা কি হঠাৎ করে ধীর হয়ে গেছে? নাকি অ্যাপগুলো হ্যাং করছে? হয়তো আপনার ফোনটা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। এইসব সমস্যার সমাধান হতে পারে একটি সহজ কাজে - মোবাইল ফ্যাক্টরি রিসেট!

মোবাইল ফ্যাক্টরি রিসেট মানে হলো আপনার ফোনটাকে নতুনের মতো করে দেওয়া। যখন আপনি ফ্যাক্টরি রিসেট করবেন, তখন আপনার ফোনের সব সেটিংস, অ্যাপ, ফাইল, সবকিছু মুছে যাবে। এটা যেমন আপনার ফোনটাকে নতুন জীবন দেবে, তেমনি আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটাও মুছে যাবে। তাই ফ্যাক্টরি রিসেট করার আগে অবশ্যই আপনার ফোনের সব গুরুত্বপূর্ণ ডাটা ব্যাকআপ করে রাখুন।

কেন ফ্যাক্টরি রিসেট করবেন?

1/ যখন আপনার ফোনে অনেক অ্যাপ এবং ফাইল জমে যায়, তখন ফোনটা ধীর হয়ে যায়। ফ্যাক্টরি রিসেট করে আপনি এই সমস্যাটি সমাধান করতে পারবেন।

2/ যদি আপনার ফোনে কোনো ভাইরাস থাকে, তাহলে ফ্যাক্টরি রিসেট করে আপনি সেই ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে পারবেন।

3/ যদি আপনার ফোনের সেটিংসে কোনো সমস্যা হয়, তাহলে ফ্যাক্টরি রিসেট করে আপনি সেই সমস্যাটি সমাধান করতে পারবেন।

যদি আপনি আপনার ফোনটা বিক্রি করতে চান, তাহলে ফ্যাক্টরি রিসেট করে আপনি আপনার ব্যক্তিগত তথ্যগুলো সুরক্ষিত রাখতে পারবেন।

কখন ফ্যাক্টরি রিসেট করবেন না? 

অনেক সময় ফোনের ছোটখাট সমস্যার সমাধান ফ্যাক্টরি রিসেট ছাড়াই করা যায়। তাই ফ্যাক্টরি রিসেট করার আগে অন্য কোনো সমাধান খুঁজে দেখুন। যদি আপনার ফোনের ওয়ারান্টি চলমান থাকে, ফ্যাক্টরি রিসেট করলে আপনার ফোনের ওয়ারান্টি বাতিল হয়ে যেতে পারে।

মনে রাখবেন: ফ্যাক্টরি রিসেট করার আগে অবশ্যই আপনার ফোনের সব গুরুত্বপূর্ণ ডাটা ব্যাকআপ করে রাখুন।

ফোন বারবার রিসেট দিলে কি হয়?

আপনি কি আপনার ফোনটি বারবার রিসেট করে থাকেন? হয়তো ফোন হ্যাং হয়ে যাওয়া বা স্লো হয়ে যাওয়ার কারণে। কিন্তু জানেন কি, বারবার ফোন রিসেট করা আসলে আপনার ফোনের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে? চলুন জেনে নিই কেন।

আপনার ফোনটি কেন বারবার রিসেট করবেন না:

1/ বারবার রিসেট করার ফলে ফোনের অপারেটিং সিস্টেমে ছোট ছোট সমস্যা দেখা দিতে পারে। এতে ফোন আরও অস্থির হয়ে উঠতে পারে।

2/ বারবার রিসেট করার ফলে ফোনের মেমোরি চিপেও সমস্যা হতে পারে। এটি ফোনের স্পিড এবং পারফরম্যান্স কমিয়ে দিতে পারে।

3/ বারবার ফোন রিসেট করার ফলে ব্যাটারির ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। এতে ব্যাটারির আয়ু কমে যেতে পারে।

4/ যদি আপনি রিসেট করার আগে ডাটা ব্যাকআপ না নেন, তাহলে আপনার গুরুত্বপূর্ণ ফাইল, ছবি, ভিডিও হারিয়ে যেতে পারে।

তাহলে কী করবেন?

1/ আপনার ফোনে অতিরিক্ত অ্যাপ, ফাইল এবং ক্যাশে মেমোরি মুছে ফেলুন।

2/ আপনার ফোনে কোনো ভাইরাস আছে কিনা তা চেক করুন এবং যদি থাকে তাহলে তা মুছে ফেলুন।

3/ আপনার ফোনের অপারেটিং সিস্টেম এবং অ্যাপগুলো আপডেট করে রাখুন।

4/ যদি সমস্যা সমাধান না হয়, তাহলে কোনো মোবাইল মেকানিকের কাছে যান।

সুতরাং, ফোন রিসেট করা একদমই খারাপ না, কিন্তু বারবার রিসেট করা আপনার ফোনের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই, সমস্যাটির মূল কারণ খুঁজে বের করে তার সমাধান করার চেষ্টা করুন।

মোবাইল রিসেট দিলে কি হয়

মোবাইল রিসেট দিলে কি হয়

আপনার ফোনটাকে কি একদম নতুন করে শুরু করতে ইচ্ছে করে? যখন আপনি আপনার ফোন রিসেট করেন, তখন আপনি আসলে ফোনটাকে একটা নতুন জীবন দিচ্ছেন! এটা যেমন একটা বাড়ি খালি করে নতুন করে সাজানোর মতো।

আসলে কি হয় যখন আপনি ফোন রিসেট করেন?

1/ রিসেট করার পর আপনার ফোনটা ঠিক যেমন নতুন কিনেছিলেন, সেই অবস্থায় চলে আসবে। কোনো অতিরিক্ত অ্যাপ, সেটিংস বা ফাইল থাকবে না।

2/ আপনার ফোন যদি হ্যাং করে, অ্যাপ খুলে না, বা অন্য কোনো সমস্যা করে, তাহলে রিসেট করলে অনেক সময় সেগুলো নিজে থেকেই ঠিক হয়ে যায়।

3/ অনেক অ্যাপ ইনস্টল করা, অনেক ফাইল থাকার কারণে ফোন ধীর হয়ে যায়। রিসেট করলে এই সব অতিরিক্ত জিনিসপত্র মুছে যায় এবং ফোনটা আবার দ্রুত চলতে শুরু করে।

4/ যদি আপনার ফোনে কোনো ভাইরাস ঢুকে গিয়ে থাকে, তাহলে রিসেট করলে সেটাও মুছে যাবে।

তবে মনে রাখবেন, রিসেট করার আগে আপনার ফোনের সব গুরুত্বপূর্ণ ফাইল, ছবি, ভিডিও একটা নিরাপদ জায়গায় ব্যাকআপ করে রাখবেন। কারণ রিসেট করার পর আপনার সব ডাটা মুছে যাবে।

সহজ কথায় বলতে গেলে, ফোন রিসেট করলে আপনার ফোনটা একদম নতুনের মতো হয়ে যায়।

মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম

মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম

আপনার মোবাইলটা যদি হঠাৎ ধীর হয়ে যায়, অ্যাপগুলো হ্যাং হতে থাকে বা কোনো অদ্ভুত সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে হয়তো মোবাইলটা রিসেট করে দেওয়ার সময় এসেছে। কিন্তু মোবাইল রিসেট দেওয়াটা কেমন একটা ব্যাপার? চলুন, আজকে আমরা খুব সহজ ভাষায় বুঝিয়ে বলি।

মোবাইল রিসেট দেওয়া মানে হলো আপনার মোবাইলটাকে একদম নতুন করে শুরু করা। যেমন আপনি যদি একটা খালি কাগজে নতুন করে কিছু লিখতে চান, তেমনি মোবাইল রিসেট দেওয়া মানে মোবাইলের মেমোরিটা খালি করে নতুন করে শুরু করা। এই প্রক্রিয়ায় আপনার মোবাইলে থাকা সব ফাইল, অ্যাপ, সেটিংস, এমনকি আপনার গুরুত্বপূর্ণ কন্টাক্টগুলোও মুছে যাবে। তাই মোবাইল রিসেট দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে নিন এবং আপনার সব গুরুত্বপূর্ণ ডাটা ব্যাকআপ করে রাখুন।

মোবাইল রিসেট দেওয়ার পদ্ধতি:

1/ প্রথমে আপনার মোবাইলের সেটিংসে যান।

2/ সেখানে সিস্টেম বা অ্যাডভান্সড সেটিংস অপশন খুঁজুন।

3/ এই অপশনে গিয়ে আপনি ফ্যাক্টরি রিসেট বা ডেটা রিসেট অপশন পাবেন।

4/ এই অপশনে ক্লিক করলে আপনাকে আবার কনফার্ম করতে বলা হবে। নিশ্চিত হয়ে কনফার্ম করুন।

মনে রাখবেন: মোবাইল রিসেট দেওয়ার পর আপনার মোবাইলটি আবার নতুন করে সেট আপ করতে হবে। আপনার গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে লগইন করতে হবে এবং আপনার পছন্দের অ্যাপগুলো আবার ইনস্টল করতে হবে।

কেন মোবাইল রিসেট দেওয়া প্রয়োজন?

1/ যদি আপনার মোবাইল খুব ধীর হয়ে যায়, তাহলে রিসেট দেওয়া একটি ভালো উপায়।

2/ যদি আপনার মোবাইলের অ্যাপগুলো হ্যাং হতে থাকে, তাহলে রিসেট দেওয়া একটি সমাধান হতে পারে।

3/ যদি আপনি আপনার মোবাইল বিক্রি করতে চান, তাহলে রিসেট দেওয়া খুবই জরুরি।

4/ যদি আপনার মনে হয় আপনার মোবাইলে কোনো ভাইরাস আছে, তাহলে রিসেট দেওয়া একটি উপায় হতে পারে।

মনে রাখবেন: মোবাইল রিসেট দেওয়ার আগে অবশ্যই আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটা ব্যাকআপ করে রাখবেন।

শেষ কথাঃ ফোন রিসেট করার উপকারিতাঃ (মোবাইল রিসেট দেয়ার নিয়ম)

আপনার ফোনটা কি ধীর হয়ে গেছে? চিন্তার কোন কারণ নেই! আজই ফোন রিসেট করে আপনার ফোনটাকে নতুন জীবন দিন। মনে রাখবেন, ফোন রিসেট করার আগে অবশ্যই আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটা ব্যাকআপ করে রাখবেন । ফোন রিসেট করার পর আপনার ফোনটা কতটা পরিবর্তন হয়েছে? কমেন্ট করে জানান!আর এই আর্টিকেলটি যদি আপনার কাজে লেগে থাকে , তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url